লাকসাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ লাকসাম সাতঘর আনছারীয়া নুরানী হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানার ১০ জন হাফেজে কোরআনকে পাগড়ি পরানো হয়েছে।
গত সোমবার রাতে মাদরাসার ২০তম র্বাষিক ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিলে ৬ জন এতিম হাফেজে কোরআন ছাত্রসহ ১০ জন হাফেজ কে পাগড়ি প্রদান করা হয়েছে।
বরুড়া রাজমারা সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মফিজুল ইসলাম হুসাঈনী র্বাষিক ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের পাগড়ি পরান।
লাকসাম নওয়াব ফয়েজুন্নেছা ও বদরুন্নেছা যুক্ত উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক ধর্মীয় শিক্ষক ও সাতঘর আনছারীয়া নুরানী হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা প্রতিষ্ঠাতা পরিবারে সদস্য মাওলানা আবু তৈয়বের সভাপতিত্বে বিশেষ ওয়ায়েজিন পাঁচথুবি সিনিয়র মাদরাসার প্রভাষক মাওলানা তাজুল ইসলাম, মাওলানা নজরুল ইসলাম।
সাতঘর আনছারীয়া নুরানী হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানার ছাত্র হাফেজ মোঃ ইব্রাহীম খলিল, হাফেজ মোঃ শাহেদ হোসেন, হাফেজ মোঃ ইসমাঈল হোসেন, হাফেজ মোঃ আবু রায়হান, হাফেজ মোঃ আশিকুর রহমান, হাফেজ মোঃ আবদুল্লাহ আল মামুন, হাফেজ মোঃ মেহেদী হাসান ফরহাদ, হাফেজ মোঃ রাশেদ উল্লাহ, হাফেজ মোঃ মাসুম বিল্লাহ এবং হাফেজ মোঃ ইমরুল হক নাবিলসহ ১০ জন হাফেজে কোরআনকে পাগড়ি পরানো হয়েছে।
পাগড়ি পরিদানকারী ১০ হাফেজ ছাত্রদের মাঝে ৬ জন এতিম ছাত্র রয়েছে।
লাকসাম সাতঘর আনছারীয়া নুরানী হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা টি আলহাজ্ব মৌলভি শফিকুর রহমান ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠা করেন।
মাদরাসা প্রতিষ্ঠার পর থেকে র্বাষিক ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিলে হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ি পরানো হয়।
র্বাষিক ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিলে এলাকার সামাজিক, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। মাহফিল শেষে আগত অতিথি ও ধর্মপ্রান মুসলমানদের মাঝে তাবারক বিতরণ করা হয়।