মিন্টু ইসলাম শেরপুর বগুড়া প্রতিনিধি: বগুড়ার শেরপুরে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের অভিযোগ এনে দায়েরকৃত মামলায় শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বগুড়া জেলা এ্যাডভোকেটস্ বার সমিতির সাবেক সভাপতি এড. গোলাম ফারুকের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। হাইকোর্টের আদেশে এড. গোলাম ফারুক গতকাল রোববার বগুড়ার দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। সিনিয়র দায়রা জজ মো. শাহজাহান কবির জামিনের আবেদন শুনানী শেষে তা নামঞ্জুর করে ওই আদশ দেন।
উল্লেখ্য, শেরপুর উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মিন্টু গত ২৮ সেপ্টেম্বর শেরপুর থানায় সাবেক এমপি হাবিবুর রহমান ও তার ছেলে আসিফ আকবাল সনি, বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান মজনু, শেরপুর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি তরিকুল ইসলাম তারেক, উপজেলা আওয়ামী লীগর সভাপতি এড. গোলাম ফারুক ও সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদসহ ১৪১ জন আওয়ামী লীগের ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদেরকে আসামি হিসেবে নাম উল্লেখ করে এই মামলা দায়ের করেন।
মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর সারাদেশে বিএনপি’র অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শেরপুর পৌর এলাকার খেজুরতলা উপজেলা বিএনপি’র কার্যালয়ের পশ্চিম পাশে মহাসড়কের ওপর আসামিরা হামলা চালিয়ে ককটেল বিস্ফেরণ, গুলি ছুঁড়ে এবং মারপিট করে সোহাগ, মো. শান্ত, সুমন সরকার, নিতাই চন্দ্র দাস, রবিন খানকে আহত করেন। এসময় বিএনপি দলীয় কর্যালয়ে হামলা করে চেয়ার টেবিলসহ অন্যান্য মালামাল ভাঙচুর করে এক লাখ টাকার ক্ষতি করেন। আহতদেরকে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা করানো হয়
বগুড়ার শেরপুরে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের অভিযোগ এনে দায়েরকৃত মামলায় শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বগুড়া জেলা এ্যাডভোকেটস্ বার সমিতির সাবেক সভাপতি এড. গোলাম ফারুকের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। হাইকোর্টের আদেশে এড. গোলাম ফারুক গতকাল রোববার বগুড়ার দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। সিনিয়র দায়রা জজ মো. শাহজাহান কবির জামিনের আবেদন শুনানী শেষে তা নামঞ্জুর করে ওই আদশ দেন।
উল্লেখ্য, শেরপুর উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মিন্টু গত ২৮ সেপ্টেম্বর শেরপুর থানায় সাবেক এমপি হাবিবুর রহমান ও তার ছেলে আসিফ আকবাল সনি, বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান মজনু, শেরপুর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি তরিকুল ইসলাম তারেক, উপজেলা আওয়ামী লীগর সভাপতি এড. গোলাম ফারুক ও সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদসহ ১৪১ জন আওয়ামী লীগের ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদেরকে আসামি হিসেবে নাম উল্লেখ করে এই মামলা দায়ের করেন।
মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর সারাদেশে বিএনপি’র অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শেরপুর পৌর এলাকার খেজুরতলা উপজেলা বিএনপি’র কার্যালয়ের পশ্চিম পাশে মহাসড়কের ওপর আসামিরা হামলা চালিয়ে ককটেল বিস্ফেরণ, গুলি ছুঁড়ে এবং মারপিট করে সোহাগ, মো. শান্ত, সুমন সরকার, নিতাই চন্দ্র দাস, রবিন খানকে আহত করেন। এসময় বিএনপি দলীয় কর্যালয়ে হামলা করে চেয়ার টেবিলসহ অন্যান্য মালামাল ভাঙচুর করে এক লাখ টাকার ক্ষতি করেন। আহতদেরকে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা করানো হয়
