মিন্টু ইসলাম শেরপুর বগুড়া প্রতিনিধিঃ
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বগুড়া-৫ (শেরপুর-ধুনট) আসনে বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী ও দলটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য কে.এম. মাহবুবার রহমান হারেজ মাঠে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন।
সাম্প্রতিক সময়ে তাকে শেরপুর ও ধুনট উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও গ্রামে ঘরেক ঘরে গিয়ে ভোটারদের সঙ্গে মতবিনিময় ও গণসংযোগ করতে দেখা যাচ্ছে। এলাকার সাধারণ মানুষের সঙ্গে হৃদ্যতা গড়ে তোলার পাশাপাশি তিনি তুলে ধরছেন বিএনপির নীতি-আদর্শ ও আগামী দিনের উন্নয়ন পরিকল্পনা।
জনগণের দুঃখ-দুর্দশা কাছ থেকে দেখেই তিনি বলেন, “এই এলাকার উন্নয়ন, সুশাসন ও জনগণের অধিকার ফিরিয়ে আনতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমি জনগণের পাশে আছি, আগামীতেও থাকব— এটা কোনো প্রতিশ্রুতি নয়, এটা আমার দায়িত্ব।” দলীয় সূত্রে জানা গেছে, তিনি শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, অতীতে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে এলাকার সার্বিক উন্নয়নে রেখেছেন প্রশংসনীয় ভূমিকা।
দলের বর্তমান অবস্থান,
বর্তমানে বিএনপি এক কঠিন রাজনৈতিক সময় অতিক্রম করছে। সরকারবিরোধী আন্দোলন, দলীয় নেতৃবৃন্দের গ্রেপ্তার ও মামলার মুখে থাকলেও মাঠপর্যায়ে দলটির সাংগঠনিক তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
বগুড়া জেলা বিএনপি ঐতিহাসিকভাবে শক্তিশালী ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। সাম্প্রতিক উপ-নির্বাচনগুলোতে অংশ না নিলেও দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা মাঠে সক্রিয়। বিশেষ করে বগুড়া-৫ আসনে কে.এম. মাহবুবার রহমান হারেজের মতো অভিজ্ঞ ও জনভিত্তিসম্পন্ন নেতা মনোনয়ন প্রত্যাশা করায় তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝে নতুন উৎসাহ ও প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে।
দলীয় মনোনয়ন পেতে তিনি যেমন কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন, তেমনি তৃণমূল পর্যায়ে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করছেন নিরবচ্ছিন্ন গণসংযোগের মাধ্যমে।
জনগণের প্রত্যাশা ও প্রতিক্রিয়া
কে.এম. মাহবুবার রহমান হারেজের গণসংযোগে সাধারণ মানুষের সাড়া চোখে পড়ার মতো। বাজার থেকে শুরু করে চায়ের স্টল, কৃষক থেকে শুরু করে তরুণ প্রজন্ম— অনেকেই তার আগমনে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। শেরপুর উপজেলার এক কৃষক আব্দুল কাদের বলেন, “হারেজ সাহেব আবার যদি সুযোগ পান, তাহলে আমাদের রাস্তাঘাট, কৃষির সমস্যাগুলো সমাধান হবে ।