
মিন্টু ইসলাম শেরপুর বগুড়া প্রতিনিধি:
রবিবার (২৬ অক্টোবর) বিকাল তিনটায় তিনি উচ্চ আদালতের আদেশ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং বিকালে তিনি তার ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে অফিসের কার্যক্রম শুরু করেন।
তিনি বলেন, আমি ষড়যন্ত্রের শিকার,আমি কোন দূর্নীতি করিনি যা আদালত কর্তৃক প্রমাণিত হয়েছে , আমার দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা ও আমার জনপ্রিয়তাকে নষ্ট করার জন্য একটা মহল দীর্ঘদিন ধরেই ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তিনি বলেন শাহবন্দেগী ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠার পর থেকে কার্যালয়ের কোন নিজস্ব জায়গা জমি ছিল না আমি দায়িত্ব নেবার পর স্থায়ী ইউনিয়ন কার্যালয় নির্মাণের জন্য প্রায় অর্ধকোটি টাকার জমি ক্রয় করেছি এবং নিজস্ব ভবন নির্মাণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে তাছাড়া কোনো সেবার বিনিময়ে আমি কোন সুবিধা গ্রহণ করিনা এজন্য আমার কাজের প্রতি ইশ্বান্বিত হয়ে আমার পরিষদকে বিতর্কিত করার জন্য একটা মহল দীর্ঘদিন ধরেই ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে যা শেরপুর উপজেলা বাসী ভালো ভাবে জানে সুতরাং আমার পরিষদ পরিচ্ছন্ন ও দূর্নীতি মুক্ত যা আদালত কর্তৃক প্রমাণিত হয়েছে সুতরাং আল্লাহ সহায় থাকলে কোন ষড়যন্ত্রকারীদের খায়েশ পূরণ হবে না ।
তার বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার ও আদালত কর্তৃক নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় আনোন্দিত হয়ে তার ইউনিয়নের প্রায় শতাধিক নেতাকর্মী ও সমর্থকরা মটর সাইকেল যোগে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে সাক্ষাৎ করে চেয়ারম্যান কে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান।
