পদ্মা সেতু এক অনুভূতি, খুশিতে উত্তেজনার মধ্যে দিয়ে মাহেন্দ্রক্ষণের সেই ক্ষনটি পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধন উপলক্ষে নলডাঙ্গা উপজেলা প্রশাসন বর্নীল আয়োজন করেন।
সকাল ৯ টায় উপজেলা পরিষদ চত্ত্বর থেকে বিশাল আনন্দ শোভাযাত্রা নলডাঙ্গা বাজারের বিভিন্ন জায়গা প্রদক্ষিন করে উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে এসে শেষ হয়।
পরে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৯৮ সালে বিশাল যমুনার বুকে সমগ্র উত্তরবঙ্গের প্রবেশপথ বঙ্গবন্ধু সেতু আর ২০২২ সালে সমগ্র দক্ষিণবঙ্গের রাজধানীর সাথে যোগাযোগের জন্য পদ্মা সেতু। এই দুটোরই কৃতিত্ব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার।
প্রমত্তা পদ্মার বুকে এত নিখুঁতভাবে পদ্মা সেতুর কাজ দেখে রীতিমতো গোটা বিশ্ব অবাক ও প্রশংসা করছে। পদ্মা সেতুর কাজের অগ্রগতি বিষয়ে বিশ্ব মিডিয়ার কাছে কোন খবর ছিলো না। হয়তো তারা ভেবেছে যেটা সরকার তৈরি করার উদ্যোগ নিয়েছে তা লোক দেখানো!
কিন্তু বিশ্বের কাছে তখনই শোরগোল পড়ে যখন সমস্ত বাধা ভেঙে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের দিন ঘোষণার পর। বিশ্বের প্রায় সব দেশের মিডিয়ায় এই সেতু নির্মাণের বিষয় নিয়ে স্টোরি প্রচার হচ্ছে। যেখানে বাংলাদেশ কে পজিটিভ ভাবে দেখানো হচ্ছে।
বিশেষ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসায় বিশ্বের সমস্ত মিডিয়া ও বিশ্ব নেতৃবৃন্দ।
পদ্মা সেতু নিয়ে গোটা দেশের জনগণ গর্বিত।
উক্ত আলোচনা সভায় নলডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুখময় সরকার সরকারের সভাপতিত্বে আরোও উপস্থিত ছিলেন নলডাঙ্গা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ, ভাইস চেয়ারম্যান, আব্দুল আলিম,শিরিন আক্তার,সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুমা খাতুন,উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুস শুকুর, সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান মুকু,
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফোজিয়া ফেরদৌস, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শাহিনা খাতুন, স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধিবৃন্দ ও সাংবাদিকবৃন্দ।