অনলাইন ডেস্কঃ ই-সিমের যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আগামী ৭ মার্চ থেকে ই-সিম দেশের বাজারে পাওয়া যাবে। গ্রামীণফোন দেশে প্রথম বারের মতো ই-সিম চালু করছে।
‘ফোরজি ই-সিম: পরিবেশ-বান্ধব ডিজিটাল সিমের এখনই সময়’ স্লোগানে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা এখন ই-সিম সমর্থন করে এমন ডিভাইসে প্লাস্টিক সিম কার্ড ছাড়াই কানেক্টিভিটির সম্পূর্ণ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
গ্রামীণফোনের নতুন ই-সিম সংযোগ পেতে হলে ক্রেতাদের ই-সিম সমর্থন করে এমন ডিভাইস নিয়ে গ্রামীণফোনের এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) এবং নির্ধারিত গ্রামীণফোন সেন্টারে গিয়ে বায়োমেট্রিক নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ করে ই-সিমের জন্য অনুরোধ করতে হবে। সিম কেনার প্রক্রিয়া অনুসরণ করে গ্রামীণফোনের অনলাইন শপের মাধ্যমেও ই-সিমের জন্য অনুরোধ করা যাবে।
ই-সিম সমর্থন করে এমন ডিভাইসে থাকা ক্যামেরা দিয়ে কিউআর কোড স্ক্যান করে ই-সিম সক্রিয় করতে ইন্টারনেট সংযোগ (মোবাইল ডাটা অথবা ওয়াইফাই) চালু করতে হবে। এর ফলে প্রচলিত সিম কার্ডে যে ঝামেলা রয়েছে তা দূর হবে।
একাধিক নেটওয়ার্ক এবং নম্বর একটি ই-সিমে সংযুক্ত করা যাবে। তবে এটি নির্ভর করবে হ্যান্ডসেটের ওপর।
এ বিষয়ে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, এ ধরনের উন্নত ও পরিবেশ-বান্ধব প্রযুক্তি বাংলাদেশে নিয়ে আসতে পেরে আমরা আনন্দিত। এ প্রযুক্তি ব্যবহারে অগ্রণী হিসেবে, এ যাত্রায় যুক্ত হতে আমরা সবাইকে আমন্ত্রণ জানাই।
জিএসএমই, ইটিএসআই, গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম এবং সিমঅ্যালায়েন্স দ্বারা স্বীকৃত ই-সিম ভবিষ্যতের কানেক্টিভিটি হয়ে দাঁড়াবে এবং এটি টেলিকম খাতের ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ই-সিম সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইট থেকে।শ
ই-সিমের যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আগামী ৭ মার্চ থেকে ই-সিম দেশের বাজারে পাওয়া যাবে। গ্রামীণফোন দেশে প্রথম বারের মতো ই-সিম চালু করছে।
‘ফোরজি ই-সিম: পরিবেশ-বান্ধব ডিজিটাল সিমের এখনই সময়’ স্লোগানে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা এখন ই-সিম সমর্থন করে এমন ডিভাইসে প্লাস্টিক সিম কার্ড ছাড়াই কানেক্টিভিটির সম্পূর্ণ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
গ্রামীণফোনের নতুন ই-সিম সংযোগ পেতে হলে ক্রেতাদের ই-সিম সমর্থন করে এমন ডিভাইস নিয়ে গ্রামীণফোনের এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) এবং নির্ধারিত গ্রামীণফোন সেন্টারে গিয়ে বায়োমেট্রিক নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ করে ই-সিমের জন্য অনুরোধ করতে হবে। সিম কেনার প্রক্রিয়া অনুসরণ করে গ্রামীণফোনের অনলাইন শপের মাধ্যমেও ই-সিমের জন্য অনুরোধ করা যাবে।
ই-সিম সমর্থন করে এমন ডিভাইসে থাকা ক্যামেরা দিয়ে কিউআর কোড স্ক্যান করে ই-সিম সক্রিয় করতে ইন্টারনেট সংযোগ (মোবাইল ডাটা অথবা ওয়াইফাই) চালু করতে হবে। এর ফলে প্রচলিত সিম কার্ডে যে ঝামেলা রয়েছে তা দূর হবে।
একাধিক নেটওয়ার্ক এবং নম্বর একটি ই-সিমে সংযুক্ত করা যাবে। তবে এটি নির্ভর করবে হ্যান্ডসেটের ওপর।
এ বিষয়ে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, এ ধরনের উন্নত ও পরিবেশ-বান্ধব প্রযুক্তি বাংলাদেশে নিয়ে আসতে পেরে আমরা আনন্দিত। এ প্রযুক্তি ব্যবহারে অগ্রণী হিসেবে, এ যাত্রায় যুক্ত হতে আমরা সবাইকে আমন্ত্রণ জানাই।
জিএসএমই, ইটিএসআই, গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম এবং সিমঅ্যালায়েন্স দ্বারা স্বীকৃত ই-সিম ভবিষ্যতের কানেক্টিভিটি হয়ে দাঁড়াবে এবং এটি টেলিকম খাতের ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ই-সিম সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইট থেকে।