বরগুনার আমতলীর সংবাদদাতাঃ
বরগুনার আমতলীর আমড়াগাছিয়া গ্রামের নারায়ণ ডাক্তার বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ডাকাতরা বাড়ির লোকজনকে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও মারধর করে নগদ টাকা,স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নিয়ে গেছে।
আহতদের বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে। স্থাণীয় জনতা এক ডাকাতকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। সোমবার (২২ আগস্ট) দিবাগত রাত অনুমান আড়াইটা থেকে তিনটার দিকে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে।এ সময় জনতা পাকড়াও করে এক ডাকতকে ধরে ফেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,আনুমানিক রাত আড়াইটা থেকে তিনটার দিকে উপজেলার আমড়াগাছিয়া গ্রামের নারায়ণ ডাক্তার বাড়ির জানালার গ্রীল কেঁটে ৭/৮ জনের ডাকাত দল বসত ঘরে প্রবেশ করে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ঘরে থাকা লোকজনকে জিম্মি করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নেয়ার সময় ঘরের লোকজন বাঁধা দেয়। বাঁধা পেয়ে ডাকাতরা নারায়ণ ডাক্তার (৭৬), তার স্ত্রী কুনতি রাণী (৬৫) ও বোন বিরাজ বালাকে (৮০) দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে।আহতদের ডাক চিৎকারে প্রতিবেশীর এগিয়ে এলে ডাকাত দল পালিয়ে যাওয়ার সময় আবুল কালাম (৪৫) নামে এক ডাকাত জনতার হাতে ধরা পড়ে।
স্বজন ও স্থাণীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ওই রাতেই আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরে ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে জনতার হাতে আটক ডাকাত দলের সদস্য আহত আবুল কালামকে তাদের হেফাজতে নিয়ে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দিচ্ছেন। আটককৃত ডাকাতের বাড়ী ঝালকাঠী জেলার কাঠালিয়ার ঝোড়খালী গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের মৃত্যু রশিদ মৃধার পুত্র।
আহত নারায়ণ ডাক্তার মুঠোফোনে জানান, আমি, আমার স্ত্রী ও আমার বোন বাড়ীতে ঘুমিয়ে ছিলাম। গভীর রাতে ডাকাত দলের সদস্যরা ঘরে ঢুকে আমাদের সবাইকে মারধর করে নগদ ২ লক্ষ টাকা ও ৩ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নিয়ে যায়। এতে আমরা বাঁধা দিলে ডাকাত দলের সদস্যরা দেশিয় অস্ত্র দিয়ে আমাদের কুপিয়ে আহত করে।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা (ওসি) একেএম মিজানুর রহমান বলেন, রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। আহতরা চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। স্থাণীয় জনতা এক বরগুনার আমতলী উপজেলার আমড়াগাছিয়া গ্রামের নারায়ণ ডাক্তার বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ডাকাতরা বাড়ির লোকজনকে দেশিয় ধাড়ালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও মারধর করে নগদ টাকা,স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নিয়ে গেছে।
আহতদের বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে। স্থাণীয় জনতা এক ডাকাতকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। সোমবার (২২ আগস্ট) দিবাগত রাত অনুমান আড়াইটা থেকে তিনটার দিকে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাত অনুমান আড়াইটা থেকে তিনটার দিকে উপজেলার আমড়াগাছিয়া গ্রামের নারায়ণ ডাক্তার বাড়ির জানালার গ্রীল কেঁটে ৭/৮ জনের একদল ডাকাত বসত ঘরে প্রবেশ করে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ঘরে থাকা লোকজনকে জিম্মি করে। এ সময় নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নেয়ার সময় ঘরে থাকা লোকজন বাঁধা দেয়। বাঁধা পেয়ে ডাকাতরা নারায়ণ ডাক্তার (৭৬), তার স্ত্রী কুনতি রাণী (৬৫) ও বোন বিরাজ বালাকে (৮০) দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। আহতদের ডাক চিৎকারে স্থাণীয়রা এগিয়ে এলে ডাকাত দল পালিয়ে যাওয়ার সময় আবুল কালাম (৪৫) নামে এক ডাকাত জনতার হাতে ধরা পড়ে।
স্বজন ও এলাকাবাসী আহতদের উদ্ধার করে রাতেই আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরে- ই- বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে জনতার হাতে আটক ডাকাত দলের সদস্য আহত আবুল কালামকে তাদের হেফাজতে নিয়ে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।গ্রেফতারকৃত ডাকাতের বাড়ী ঝালকাঠী জেলার কাঠালিয়া উপজেলার ঝোড়খালী গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের মৃত্যু রশিদ মৃধার পুত্র।
বাড়ীর মালি আহত নারায়ণ ডাক্তার জানান,আমরা বাড়ীতে ঘুমিয়ে ছিলাম। গভীর রাতে ডাকাত দলের সদস্যরা ঘরে ঢুকে আমাদের সবাইকে মারধর করে নগদ ২ লক্ষ টাকা ও ৩ ভরি স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে যাওয়ার সময় আমরা বাঁধা দিলে ডাকাত দলের সদস্যরা দেশিয় অস্ত্র দিয়ে আমাদের কুপিয়ে আহত করে।
আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ,কে,এম মিজানুর রহমান বলেন, রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। আহতদের চিকিৎসার সার্বিক খোঁজ খবর নিয়েছি। স্থাণীয় জনতা এক ডাকাতকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। ওই ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।