শোয়েব হোসেন–
রাজধানীর উত্তরার ৬ নং সেক্টরে অবস্থিত বিসিক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (স্কিটি) চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে চলছে বঙ্গবন্ধু বিজয় মেলা – ২০২৩।
জানা যায়, প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত এই মেলা খোলা রয়েছে । মেলা শুরু হয়েছে গত ১০ই ডিসেম্বর এবং চলবে ১৯শে ডিসেম্বর পর্যন্ত। ঠিক ভরদুপুরে মেলার খোঁজখবর নিতে গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত হলে তেমন ক্রেতা দৃশ্যমান না হলেও বিকেল ও রাতে দারুন জমজমাট মেলা শুরু হয়ে যায় এবং প্রচুর দর্শনার্থী ও ক্রেতারা হাজির হন বলে জানা গেছে।
জনৈক কৌতুহলী ক্রেতা ও দর্শনার্থী মজনু সীমান্তির কাছে জানা যায়, তিনি অনেকক্ষণ ধরে মেলায় ঘুরে বেড়িয়েছেন এবং কেনাকাটাও করেছেন। তিনি নিজেই গণমাধ্যমকে জানান এই মেলায় ৭০ টার উপরে স্টল রয়েছে। একজন সংগীতশিল্পী এবং সঙ্গীত শিক্ষক হিসেবে তিনি বলেন এই রকম মেলায় অবশ্যই ভবিষ্যতে দেশাত্মবোধক গান এবং আঞ্চলিক বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান প্রদর্শনীও আমরা দেখতে চাই।
তখন দুপুর বিধায় বেশ কিছু স্টল বন্ধ দেখা যায় । দেশীয় বিভিন্ন পণ্যের সমাহারে এই মেলা বেশ ঐতিহ্যপূর্ণ ও আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে । বিভিন্ন স্টলের দোকানী ও মেলা কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যম কর্মীদের মাধ্যমে এই মেলার প্রচার-প্রসারসহ সবাইকে বেরিয়ে যেতে অনুরোধ জানান। বংগবন্ধু বিজয় মেলা জমজমাট
শোয়েব হোসেন–
রাজধানীর উত্তরার ৬ নং সেক্টরে অবস্থিত বিসিক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (স্কিটি) চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে চলছে বঙ্গবন্ধু বিজয় মেলা – ২০২৩।
জানা যায়, প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত এই মেলা খোলা রয়েছে । মেলা শুরু হয়েছে গত ১০ই ডিসেম্বর এবং চলবে ১৯শে ডিসেম্বর পর্যন্ত। ঠিক ভরদুপুরে মেলার খোঁজখবর নিতে গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত হলে তেমন ক্রেতা দৃশ্যমান না হলেও বিকেল ও রাতে দারুন জমজমাট মেলা শুরু হয়ে যায় এবং প্রচুর দর্শনার্থী ও ক্রেতারা হাজির হন বলে জানা গেছে।
জনৈক কৌতুহলী ক্রেতা ও দর্শনার্থী মজনু সীমান্তির কাছে জানা যায়, তিনি অনেকক্ষণ ধরে মেলায় ঘুরে বেড়িয়েছেন এবং কেনাকাটাও করেছেন। তিনি নিজেই গণমাধ্যমকে জানান এই মেলায় ৭০ টার উপরে স্টল রয়েছে। একজন সংগীতশিল্পী এবং সঙ্গীত শিক্ষক হিসেবে তিনি বলেন এই রকম মেলায় অবশ্যই ভবিষ্যতে দেশাত্মবোধক গান এবং আঞ্চলিক বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান প্রদর্শনীও আমরা দেখতে চাই।
তখন দুপুর বিধায় বেশ কিছু স্টল বন্ধ দেখা যায় । দেশীয় বিভিন্ন পণ্যের সমাহারে এই মেলা বেশ ঐতিহ্যপূর্ণ ও আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে । বিভিন্ন স্টলের দোকানী ও মেলা কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যম কর্মীদের মাধ্যমে এই মেলার প্রচার-প্রসারসহ সবাইকে বেরিয়ে যেতে অনুরোধ জানান।